শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৯ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৪ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের যেকোনো প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাধীন ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন অটল বাংলাদেশের  গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে করিমগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল  ইসলামের আদর্শ প্রতিষ্ঠা ছাড়া কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব নয়: পীর সাহেব চরমোনাই এবার নির্বাচনের রোডম্যাপ চাইল জামায়াতে ইসলামীও ৩ কর্মসূচি ঘোষণা করলেন কবি আল্লামা মুহিব খান মার্চ ফর গাজা" সফল করুন: খেলাফত আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ ৫০ আসন টার্গেট করে এগোচ্ছে জমিয়ত বেতুয়া হাশেমিয়া দারুস সুন্নাহ মাদরাসার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন `মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করুন: বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

হাতিয়ার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চান মাওলানা সফিউল্লাহ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রোকন হারুন 
প্রতিবেদক

একাদশ জাতীয় সংসদ র্নিবাচনে নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) সংসদীয় আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত সংসদ সদস্য পার্থী বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও রাজনীতিবিদ শাইখুল হাদীস মাওলানা সফিউল্লাহ আল মুস্তফা।

তিনি জেলা ইসলামী আন্দোলনের সাবেক সহসভাপতি। বর্তমানে ঢাকা ভাটারা শাখার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একজন লেখক ও গবেষক হিসেবেও তার খ্যাতি আছে।

হাতিয়া থেকে নির্বাচনের জন্য তিনি দীর্ঘ দিন থেকেই প্রচারণা চালিয়ে আসছেন। করছেন জনসেবামূলক নানা কাজ।

মাওলানা সফিউল্লাহ দারুল উলুম আল হুসাইনিয়া উলামাবাজার ফেনী মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস সম্পন্ন করেন। ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগ দেন।

তিনি নোয়াখালী জেলার সিনিয়র সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন দুই সেশন। তখন থেকেই সমাজ সেবায় ও দেশ ও জনগণের কল্যাণে রাখছেন অগ্রণি ভূমিকা।

দেশে অন্যায় আর জুলুম দেখে রাজনীতিতে আসার সিদ্ধান্ত নেন মাওলানা সফিউল্লাহ। দেশ থেকে অন্যায়, দুর্নীতি দূর করতে প্রতিজ্ঞবদ্ধ হন। এলাকায় মাদক, সন্ত্রাস দূর করতে ভূমিকা পালন করেন।

নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে মাওলানা সফিউল্লাহ আল মুস্তোফা আওয়ার ইসলামকে বলেন, হাতিয়া থানা সব দিক থেকে অবহেলিত। ভালো একটি রাস্তা নেই, বিদ্যুৎ নেই, পর্যাপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই, নদী ভাঙ্গন এলাকা।

তিনি বলেন, আমার অবাক লাগে এখানে পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের জন্য মাত্র ৩০ শয্যাবিশিষ্ট একটি হাসতাপাল। আমার এলাকাবাসী উন্নত মানের চিকিৎসা পায় না। ভালো চিকিৎসার জন্য যেতে হয় ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম।

আমার ভবিষ্যত পরিকল্পনা হলো এ সমস্যাগুলো দূর করা। জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষায় কাজ করা। সব সময় জনগণের পাশে থাকাই আমার উদ্দেশ্য।

এলাকায় জনসেবামূলক কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা একটি জনসেবা প্রতিষ্ঠান খুলেছি ২০০৬ সালে। ইসলামি দাওয়াতি কাফেলা। আমরা যৌতুক বিহীন সমাজ গড়তে কাজ করে যাচ্ছি। সমাজের অসহায় মেয়েদের বিয়ের ব্যবস্থা করছি।

গরিব দুঃখীরা যেন ঘরে বসে দু‘পয়সা আয় করতে পারে, তাদের সংসার যেন সচল থাকে সে জন্য আমরা ঘরে ঘরে সেলাই মেশিন দিচ্ছি। আল্লাহ চাইলে কিংবা এলাকায় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত করলে দুঃখী মানুষের মুখ দেখতে হবে না ইনশাল্লাহ।

ইসলামী আন্দোলনের শীর্ষ নেতারা কে কোথায় লড়ছেন?

আরআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ