শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস কুলঞ্জ ইউনিয়ন শাখা কমিটি গঠন সম্পন্ন ইসলামী ব্যাংকের ডিমিনিশিং মুশারাকার মাধ্যমে বাড়ি ক্রয় করা বৈধ হবে কি? শেষ হলো ইফার পক্ষকালব্যাপী সিরাতুন্নবী (সা.) অনুষ্ঠানমালা সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় প্রাণ গেল ৭৫ জনের রপ্তানি সত্ত্বেও ভারতে পাচার হচ্ছে চাঁদপুরের ইলিশ দেশের মানুষ আর পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে চায় না: পীর সাহেব চরমোনাই বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি

রমজানে ফজরের আজান কখন দেয়া উচিত?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি মোস্তফা ওয়াদুদ কাসেমী

অনেক সময় আমাদের এখানে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান হয়ে যায়। যেখানে কোনো কোনো জায়গায় ৫ মিনিট কিংবা ১০ মিনিট পর আজান দেয়া হয়। তাহলে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান দেয়া কী? এর সঠিক সময় কোনটি? সেহরীর সময় শেষ হওয়ার কতক্ষণ পর আজান দিতে হবে?

উত্তর: সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার পর আজান দেয়া কিংবা নামাজ পড়া উভয়টি শুদ্ধ। সুবহে সাদিকের পূর্বে না আজান দেয়া শুদ্ধ আর না নামাজ পড়া শুদ্ধ। ফজর উদিত হওয়া নিশ্চিতের পর কোনো রকম দেরী করা ছাড়াই আজান দেয়া জায়েয।

কেননা রাসূল সা. এর হাদিস: کلو ا واشربوا حتی یؤذن ابن أم مکتوم فإنہ لایؤذن حتی یطلع الفجر
অর্থ: তোমরা পানাহার করো। যতক্ষণ না উম্মে মাকতুম (অন্ধ সাহাবী) আজান দেয়। কেননা সে ততক্ষণ আজান দিবে না যতক্ষণ না ফজর উদিত হয়।

এ হাদিস দ্বারা জানা যায়, তারা ফজর উদিত হওয়া পর্যন্ত সেহরী খেতেন। আর ফজর উদিত হলেই ফজরের আজান দেয়া হতো। অর্থাৎ ফজরের আজান ও নামাজের সময় হয়ে যেতো।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ