শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ ।। ২৮ চৈত্র ১৪৩১ ।। ১৪ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের যেকোনো প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর স্বাধীন ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন অটল বাংলাদেশের  গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে করিমগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল  ইসলামের আদর্শ প্রতিষ্ঠা ছাড়া কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব নয়: পীর সাহেব চরমোনাই এবার নির্বাচনের রোডম্যাপ চাইল জামায়াতে ইসলামীও ৩ কর্মসূচি ঘোষণা করলেন কবি আল্লামা মুহিব খান মার্চ ফর গাজা" সফল করুন: খেলাফত আন্দোলনের বিক্ষোভ সমাবেশ ৫০ আসন টার্গেট করে এগোচ্ছে জমিয়ত বেতুয়া হাশেমিয়া দারুস সুন্নাহ মাদরাসার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন `মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি সফল করুন: বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস

রমজানে ফজরের আজান কখন দেয়া উচিত?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি মোস্তফা ওয়াদুদ কাসেমী

অনেক সময় আমাদের এখানে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান হয়ে যায়। যেখানে কোনো কোনো জায়গায় ৫ মিনিট কিংবা ১০ মিনিট পর আজান দেয়া হয়। তাহলে সুবহে সাদিকের পর সাথে সাথে আজান দেয়া কী? এর সঠিক সময় কোনটি? সেহরীর সময় শেষ হওয়ার কতক্ষণ পর আজান দিতে হবে?

উত্তর: সুবহে সাদিক উদিত হওয়ার পর আজান দেয়া কিংবা নামাজ পড়া উভয়টি শুদ্ধ। সুবহে সাদিকের পূর্বে না আজান দেয়া শুদ্ধ আর না নামাজ পড়া শুদ্ধ। ফজর উদিত হওয়া নিশ্চিতের পর কোনো রকম দেরী করা ছাড়াই আজান দেয়া জায়েয।

কেননা রাসূল সা. এর হাদিস: کلو ا واشربوا حتی یؤذن ابن أم مکتوم فإنہ لایؤذن حتی یطلع الفجر
অর্থ: তোমরা পানাহার করো। যতক্ষণ না উম্মে মাকতুম (অন্ধ সাহাবী) আজান দেয়। কেননা সে ততক্ষণ আজান দিবে না যতক্ষণ না ফজর উদিত হয়।

এ হাদিস দ্বারা জানা যায়, তারা ফজর উদিত হওয়া পর্যন্ত সেহরী খেতেন। আর ফজর উদিত হলেই ফজরের আজান দেয়া হতো। অর্থাৎ ফজরের আজান ও নামাজের সময় হয়ে যেতো।

-এটি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ