শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৪ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২০ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নগদ অর্থ, মেধাতালিকা স্মারকসহ চার শতাধিক পুরস্কার বিতরণ করেছে জামিয়া গহরপুর ভারতের মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের সংস্কার কেন ভোটাধিকার-গণতন্ত্রের বিকল্প হবে, প্রশ্ন রিজভীর বাংলাদেশে আটকে পড়া পাকিস্তানি ৩ লাখের বেশি ভারতে সংশোধিত ওয়াকফ আইন স্থগিতের ঘোষণা তালেবানের ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ তকমা উঠিয়ে নিল রাশিয়া ২৫ মার্চ গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ ওয়াক্ফ বিল গোটা উপমহাদেশের কষ্টের কারণ হবে: খেলাফত মজলিস ২ দিনের জন্য ঢাকা সফরে আসছেন পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী বরিশাল সিটি নির্বাচন-২০২৩ বাতিল ও হাতপাখাকে বিজয়ের দাবিতে মামলা

আজ বিশ্ব হার্ট দিবস

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

বর্তমান বিশ্বে হৃদরোগকে একনম্বর ঘাতকব্যাধি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজ ‘বিশ্ব হার্ট দিবস’। দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য হলো ‘Use Heart, Know Heart’। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে মিলে বিশ্ব হার্ট ফেডারেশন ১৯৯৯ সালে প্রতি বছর ২৯ সেপ্টেম্বর ‘বিশ্ব হার্ট দিবস’ পালনের ঘোষণা দেয়। সে ধারাবাহিকতায় হৃদরোগ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ২০০০ সাল থেকে দিনটি পালিত হচ্ছে।

হৃদরোগের কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা বলে থাকেন সচল থাকতে পুরো শরীরের মতো হৃদযন্ত্রেরও অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। আর করোনারি ধমনী হৃদযন্ত্রে ওই অক্সিজেন সরবরাহ করে। কিন্তু অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অনিয়মিত জীবনযাপনে করোনারি ধমনীর ভেতরের দেয়ালে ফ্যাট জমে যায়। এর ফলে সময়ের সঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফুসফুসে রক্তের সরবরাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে হৃদযন্ত্রে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। বেশ কিছু সময় পর্যন্ত বুঝতে না পারলে বা চিকিৎসায় দেরি হলে হৃদযন্ত্রের কোষগুলোর একে একে মৃত্যু ঘটে। তাতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হন মানুষ।

আজকাল মানুষ অল্প বয়সেই নানা ধরনের রোগ ও সমস্যার শিকার হচ্ছে। হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা আজকাল খুব সাধারণ হয়ে উঠেছে। আজকাল তরুণরাও হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন তাদের মধ্যে ১৭ শতাংশই হৃদরোগের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। সারা বিশ্বে হৃদরোগে মৃত্যু ও পঙ্গুত্বের হার প্রতি বছর বেড়ে চলেছে। মূলত বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের মাত্রা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ হার্ট অ্যাটাকের জন্য দায়ী।

হুআ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ