সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ ।। ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৩০ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
স্পেন জমিয়তের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত ভারতকে ১৯৬৫ সালের মতো জবাব দেবে পাকিস্তান: মাওলানা ফজলুর রহমান ‘৩ মে’র মহাসমাবেশ হবে তৌহিদি জনতার গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’ ৩ মের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজত আমিরের আহ্বান হজ অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ইসলামবিরোধী কবিতা লিখে নির্বাসিত, ৫০ বছরেও ফিরতে পারেননি দেশে তিন পুরুষের জমিয়ত উত্তরসূরী মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী আজ হজ ফ্লাইট উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা হেফাজতের খুলনা মহানগরী সভাপতি মাওলানা সাখাওয়াত, সম্পাদক গোলামুর রহমান যুদ্ধের মাঝে যৌথ অস্ত্র উৎপাদন: ভারত-ইসরায়েল সামরিক সম্পর্কের বিবর্তন

দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মসজিদে আকসায় আযান দেওয়ার স্বপ্ন পূরণ করলেন ফরাসী যুবক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: স্বপ্ন পূরণে ফিলিস্তিনের পবিত্র মসজিদুল আকসায় প্রথম বার ভ্রমণে এসেছেন এক ফরাসি মুসলিম। মুসলিমদের তৃতীয় সম্মানিত স্থানে আজান দেওয়া অনেক দিনের স্বপ্ন মাহদি মুগিস উদ্দিন নামের ফরাসি এ তরুণের। অবশেষে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে তিনি মসজিদুল আঙিনায় আজান দেন।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম আল কাসতালকে আজান দিয়ে স্বপ্ন পূরণের অনুভূতি প্রকাশ করে মুগিস বলেন, ‘পবিত্র মসজিদুল আকসায় প্রথম বার আজান দেওয়ার অনুভূতি ছিল গভীর ভালোবাসায় পূর্ণ। এরপর আমি যখনই আজান দিয়েছি তখনই আমার মনে প্রথম বার আজান দেওয়ার অনুভূতি তৈরি হয়েছে।’

মুগিস উদ্দিন বলেন, ‘এবারই প্রথম আমি পবিত্র ভূমি ফিলিস্তিন ভ্রমণে আসি। এখানে এসে স্থানীয়দের আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছি। এখানের পরিবেশ অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও আধ্যাত্মিকতায় পরিপূর্ণ। করোনা মহামারিতে পু'রো বিশ্ব বিপর্য'স্ত। এমন সময় এক সপ্তাহের জন্য আমরা এখানে ভ্রমণে এসেছি।’

পবিত্র এ মসজিদের মুয়াজ্জিন হওয়ার আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়ে মুগিস বলেন, ‘আমার আকাঙ্ক্ষা পবিত্র এ মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করা। এ দায়িত্ব আমি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করতে চাই। তাছাড়া পবিত্র মসজিদে আকসায় বার বার আজান দেওয়ার সুযোগ পাওয়ার আশা করি। পুনরায় আজানের সুযোগ পেলে আমি অত্যন্ত আনন্দচিত্তে তা পালন করব। আমি বিশ্বাস করি, মহান আল্লাহ আমার জন্য তা সহজ করবনে।’

এর আগে ২০১৪ সালে মুগিস উদ্দিন প্রথম বার ফ্রান্সের প্যারিস শহরের গ্র্যান্ড মসজিদে আজান দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘সুবিশাল মসজিদে জুমার দিন আজান দেওয়ার অনুভূতি ছিল খুবই আবেগঘন ও ভালোবাসায় ভরপুর। আজ পবিত্র মসজিদুল আকসায় প্রথম বার আজান দিতে পেরে আগের সেই স্মৃতি ও অনুভূতি আমার মনে পড়ছে।’

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ