শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩২ ।। ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

শিরোনাম :
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ শিশু-কিশোর সংগঠন 'অংকুর' এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই - খুলনা ইসলামী আন্দোলন  কাতারের মধ্যস্থতায় আফগানিস্তানে কারাবন্দি ব্রিটিশ দম্পতির মুক্তি মাদকের বিরুদ্ধে মুরাদনগরে ওলামা পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ পাকিস্তানে পৃথক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১১ ইসলামি বইমেলা পরিদর্শনে জাতীয় মসজিদের খতিব প্রাথমিকে গানের নয়, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে: শায়খে চরমোনাই পীর সাহেব চরমোনাইয়ের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ‘মিট আপ’ আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

অনুমতি ছাড়া করা যাবে না দ্বিতীয় বিয়ে!


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: ইন্টারনেট

পূর্বানুমতি ছাড়া ভারতের আসাম সরকারের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী এখন থেকে দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারবেন না।

বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) এ বিষয়ে একটি আদেশ জারি করেছে আসাম সরকার। এ আদেশ জারি করেছেন রাজ্য সরকারের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি এবং সিনিয়র আইএএস অফিসার নীরজ ভার্মা।

আদেশে বলা হয়, কোনো কর্মচারী সরকার প্রণীত এই বিধি অমান্য করে পুনরায় বিয়ে করলে তাকে মোটা অঙ্কের জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি অভিযুক্তকে বিভাগীয় তদন্তের মুখোমুখিও হতে হবে। শুধু তাই নয়, প্রয়োজনে দোষী কর্মচারীর ক্ষেত্রে অবসরের নিয়ম প্রযোজ্য হতে পারে।

এতে আরও বলা হয়, কোনো সরকারি কর্মচারী, যার স্ত্রী জীবিত আছেন, তিনি সরকারের অনুমতি ছাড়া পুনরায় বিয়ে করতে পারবেন না। কোনো নারী কর্মী এমন কাউকে বিয়ে করবেন না, যার অপর একজন স্ত্রী রয়েছে ও যিনি দ্বিতীয় বিয়ে করার ক্ষেত্রে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নেননি।

উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই বাল্যবিবাহের বিপক্ষে একের পর এক পদক্ষেপ নিচ্ছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। পাশাপাশি বহুবিবাহ প্রতিরোধেও নানান ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন তিনি।

এদিকে এ পদক্ষেপের সমালোচনা করে আসাম বিধানসভায় কংগ্রেসের বিরোধী দলনেতা দেবব্রত সাইকিয়ার দাবি, বিয়ের আইনগত বিধান সবার জন্য। এ নিয়ম শুধু সরকারি কর্মচারীদের জন্য হতে পারে না। যদি হিন্দুদের মধ্যে দ্বিতীয় বিয়ে নিষিদ্ধ হয়, তবে এর অর্থ এটি সমস্ত হিন্দুদের জন্য। একইসঙ্গে উপজাতিদের মধ্যে বিয়ের জন্য প্রচলিত আইন থাকলে, তা অনুসরণ করা হবে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সরকার যদি এমন পদক্ষেপ নেয়, তাহলে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ