সোমবার, ০৫ মে ২০২৫ ।। ২২ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৭ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক আজ ৫ই মে ঐতিহাসিক গণহত্যা দিবস: আমাদের চোখ খুলবে কবে? স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ ‘২৫ মার্চের কালরাতকেও হার মানিয়েছে শাপলা চত্বরের গণহত্যা’ কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিতে হবে : স্বাস্থ্যবিষয়ক সংস্কার কমিশন সংক্ষুব্ধ মুফতি ফয়জুল করীম, আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা মেয়র পদ নিয়ে মুফতি ফয়জুল করীমের মামলা খারিজ ফরিদপুরের ভাঙ্গায় দুই গ্রুপের সংঘর্ষ: নিহত-১, আহত-৪০ চট্টগ্রামে সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে অবরোধকারীদের ছত্রভঙ্গ

বাবরি মসজিদ মামলার মীমাংসায় মধ্যস্থতা করবে এক মুসলিম বিচারপতিসহ তিন জনের প্যানেল

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: বাবরি মসজিদ মামলার ‘স্থায়ী মীমাংসা’র জন্য তিন মধ্যস্থতাকারীর প্যানেলও তৈরি করে দিয়েছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।

শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের সংবিধানিক বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়। শীর্ষ আদালতের নজরদারিতেই মধ্যস্থতাকারীদের এই প্যানেল কাজ করবে।

বাবরি মসজিদ-অযোধ্যা মামলায় যাদের মধ্যস্থতাকারী হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে তারা হলেন– বিচারপতি এফএমআই কালফুল্লাহ, শ্রী শ্রী রবি শংকর এবং শ্রীরাম পঞ্চু।

সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের সংবিধানিক বেঞ্চের নির্দেশ, বাবরি মসজিদ-অযোধ্যা মামলার বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কথা বলবেন এই তিন জন। এরপর আগামী একমাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা  দেবেন।

আদালত জানিয়েছে, কমিটির কাজ গোপন থাকবে। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে প্যানেলের সদস্যরা কথা বলতে পারবেন না। সংবাদ মাধ্যম এ সংক্রান্ত খবরও করতে পারবে না।

গত বুধবার এই মামলায় শুনানি চলাকালে মধ্যস্থতাকারীর ব্যাপারটা খুব গুরুত্ব দিয়ে ভেবেছিল ভারতের শীর্ষ আদালত। তবে এই ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া সেদিন স্থগিত রেখেছিল আদালত।

প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ে অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি তিন পক্ষের (নির্মোহি আখড়া, উত্তরপ্রদেশের সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড এবং রামলালা বিরাজমান) মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়। এই রায়কে চ্যালেঞ্চ করেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে আবেদনকারীরা।

এর পাশাপাশি, নিজেদের ‘ভগবান রামের ভক্ত’ বলে দাবি করা লখনৌর ৭ বাসিন্দার আবেদনও শুনবে শীর্ষ আদালত। ১৯৯৩ সালে যে আইনের মাধ্যমে কেন্দ্র অযোধ্যার ৬৭.৭০৩ একর জমি অধিগ্রহণ করেছিল, তাকে চ্যালেঞ্জ করেই আবেদন করেছেন এই সাত ব্যক্তি।

কেপি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ