আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের পুষিয়ে দিতে আর্থিকভাবে প্রণোদনা দেয়ার পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
শুক্রবার (১ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, আসন্ন কোরবানি উপলক্ষে রাস্তায় বা বাড়িতে পশু বিক্রি হলে কোনো হাসিল নেয়া যাবে না। কোনোভাবেই হাটে জোর করে পশুবাহী ট্রাক নেয়া যাবে না।
হাটগুলোয় অসুস্থ পশু শনাক্তে চিকিৎসক থাকবে বলেও জানান তিনি।
তিনি বলেন, সরকার ও খামারিরা এক হয়ে কাজ করছে বলেই করোনার মধ্যেও খামারিরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তাদের প্রণোদনা দেয়া হয়েছে। খামারে উৎপাদিত প্রায় নয় হাজার কোটি টাকার পণ্য ট্রাকে বিক্রি করা হয়েছে। সরকারের সর্বোচ্চ সহযোগিতা আছে বলেই এ খাত আজ স্বাবলম্বী।
ভবিষ্যতেও এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান মন্ত্রী।
এদিকে ‘পদ্মা সেতুর সম্ভাবনা: দেশীয় পশুতে কোরবানি, খামারিদের সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে ফিশারিজ অ্যান্ড লাইভস্টক জার্নালিস্ট ফোরাম (এলএফজেএফ)।
সেমিনারে খামরিরা বলেন, পশুখাদ্যের দাম কয়েক গুণ বেড়েছে। এ অবস্থায় ঈদে পশুর দাম বেশি না হলে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
একই সঙ্গে পশুখাদ্যের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর যাচাই করছে বলে দাবি জানান তিনি।
কৃষি খাতের মতো এ খাতেও বিদ্যুতের মতো বিলের দাবি জানান তারা।
-এএ