মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫ ।। ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১৮ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
খাগড়াছড়িতে নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট সেবা বন্ধ, ভোগান্তি চরমে কুয়াকাটার ৫ কোটি টাকার মেরিন ড্রাইভ সড়ক: অপরিকল্পিত ও অনিয়মের অভিযোগ হকের উপর অবিচল থাকলে বিজয় অবশ্যম্ভাবী: মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী প্রবাসীকে উদ্ধার করতে গিয়ে সাবেক চেয়ারম্যান কারাগারে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি সিন্ধু নদ চুক্তি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে আন্তর্জাতিক আদালতের নির্দেশ, পাকিস্তানের স্বাগত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বাংলাদেশ: প্রধান উপদেষ্টা গাজীপুরে ককটেল ও নাশকতার সরঞ্জামসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৪ কর্মী আটক হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরছেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি নিহত

চট্টগ্রাম বোর্ডের অসহযোগিতার কারণে পরীক্ষা দিতে পারেনি ৭ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

শ্রুতিলেখক না পাওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগরীর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাতজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এসএসসি পরীক্ষার্থী আজ বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। 

আজ সকালে তারা আগে থেকে নির্ধারিত নগরের বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে গেলেও শ্রুতিলেখক সঙ্গে না থাকায় পরীক্ষা দিতে পারেনি। এজন্য রহমানিয়া বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অসহযোগিতাকে দায়ি করছেন ভুক্তভোগী পরীক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টরা।
 
সাত পরীক্ষার্থীরা হলেন- হাবিবুল হক রাতুল, মিনহাজ উদ্দিন, মারুফুর রহমান, রূপসা কানম, অপু দত্ত, লাকী আক্তার এবং খায়রুল ইসলাম। 

সকাল থেকে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে সাত পরীক্ষার্থীর সঙ্গে থাকা রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ বলেন, সাত পরীক্ষার্থী কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করলেও পরীক্ষা দিতে পারছে না। কারণ তাদের সঙ্গে নেই শ্রুতিলেখক। সাত জনের সবাই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। 

আব্দুস সামাদ আরও বলেন, রহমানিয়া বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অসহযোগিতার কারণে শ্রুতিলেখক নিয়ে কেন্দ্রে যেতে পারেনি পরীক্ষার্থীরা।' 

ভুক্তভোগী পরীক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে শিক্ষা বোর্ডের দায়িত্বশীলদের দায়ভার এড়িয়ে চলাই এ ক্ষতির জন্য দায়ী। আমরা শ্রুতিলেখক ঠিক করলেও তাদেরকে নানা অজুহাতে অনুমতি দেওয়া হয়নি। বোর্ডের ছোট্ট একটা নির্দেশের অভাবেই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারিনি আমরা। আমরা এই সমস্যার দ্রুত অবসান প্রত্যাশা করছি। আশা করছি, দায়িত্বশীলরা আমাদের পরীক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।

এমএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ