সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫ ।। ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ ।। ১০ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম :
জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জনতার বিস্ফোরণ: রাষ্ট্রপতি মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে ড. শোয়াইব আহমদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করবেন প্রধান উপদেষ্টা সব ধরনের দূষণ রোধে আলেম-ওলামার সহযোগিতা চায় সরকার খুনিদের ভয়ে কোনো আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে যেতে পারি না ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিবের সঙ্গে ইরানি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ  ‘ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে আলেম-ওলামার সক্রিয় ভূমিকা ছিল’ ‘বসিলা আন্দোলন জমানোর পিছনে আমাদের মাদ্রাসার বড় ভূমিকা ছিল’ ১১ মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ১২১, আহত ৫ হাজারের বেশি: টিআইবি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি নিয়ে সরকারের নতুন পরিকল্পনা

ঈমানি মৃত্যু লাভে বিশ্বনবী (সা.) নিয়মিত যে দোয়া পড়তেন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুমিন মুসলমানের জীবনের সবচেয়ে বড় চাওয়া হলো—ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু লাভ করা। মৃত্যুর পরে চিরস্থায়ী জীবনে জান্নাত লাভের প্রথম শর্তই হলো ঈমানসহ মৃত্যুবরণ। তাই মুমিন বান্দার উচিত সব সময় এমন একটি দোয়ার ওপর আমল করা, যা তাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করে, হাশরের ময়দানে লাঞ্ছিত হওয়া থেকে বাঁচায় এবং ঈমানি মৃত্যুর পথ সহজ করে দেয়।

এ বিষয়ে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কোরআন ও হাদিসে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর হাদিসে এমন একটি দোয়ার কথা এসেছে, যা তিনি নিয়মিত পড়তেন। সেটি হলো:

আরবি:
اَللَّهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ حُسْنَ الْخَاتِمَةِ

উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা হুসনাল খাতিমাহ।

অর্থ:
হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে উত্তম পরিণতি তথা ঈমানি মৃত্যু প্রার্থনা করছি।
(সূত্র: তিরমিজি, হাদিস: ২১৪০)

এই ছোট অথচ গভীর অর্থবোধক দোয়াটি বিশ্বনবী (সা.) নিয়মিত পাঠ করতেন। এতে নিহিত রয়েছে ঈমান রক্ষার প্রার্থনা, মৃত্যুর সময় কুফর ও শিরক থেকে নিরাপদ থাকার আবেদন এবং মৃত্যুর পরে জান্নাতের দরজায় পৌঁছানোর আকুলতা।

বিশেষজ্ঞ আলেমগণ বলেন, এই দোয়ার অন্তর্নিহিত আবেদন এতই বিস্তৃত যে, এটি শুধু মৃত্যুর সময় নয়; জীবনের প্রতিটি কাজে সুন্দর পরিণতির জন্যও উপকারী। যে ব্যক্তি এই দোয়ার ওপর আমল করে, আল্লাহ তায়ালা তার দুনিয়া ও আখিরাতের শেষ পরিণতিকে উত্তম করে দেন।

এনএইচ/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ